fbpx
Saturday, May 18, 2024

Control Your Anger — Before It Controls You

0
Anger is a term that defines the emotional state of someone who has been offended, wronged, or denied. And it’s after effects can either...

Chasing A Dream – Part 2

1
Chasing a dream part 1 - click here     David reached Varanasi the night before the exam.There his father booked a room in a hotel...

Independent Day Special

1
প্রসঙ্গ স্বাধীনতা দিবস ঃঃমাঝে তিনিটে রাত্রি আর তার পরেই ভারতের ৭২তম স্বাধীনতা দিবস পালন করব আমরা সবাই মিলে। কতই না আনদ করব, দেশ ভক্তির গান শুনব সকালে উঠে, জাতীয় সঙ্গীত গাইব। স্কুলে স্কুলে প্রশেষন বের করব। শহর – গ্রাম  পাড়ার মোড়ে রাস্তা জুড়েতেরঙ্গা পতাকা টাঙাবো। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক, পাড়ার মোড়ল, নেতা-নেত্রীরা ভাষণ দিবেন উচ্চস্বরে। বলবে আমাদের ভারতবর্ষ মহান, আমাদের ভারত গনতান্রিক,সর্বভৌম,ধর্মনিরপেক্ষ দেশ।আমাদের ভারত নেতাজী, বিবেকানন্দ, মাদার টেরিজা, বিনয়-বাদল-দিনেশ, ভগত সিং, রাজগুরু, ক্ষুদিরাম, মাতঙ্গিনী হাজরা, প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদার, সরোজিনী নাইডু, বীণা দাস, ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর, আবুল কালাম আজাদ, চন্দ্রশেখর আজাদ, রাসবিহারী বসু, যতিন দাস দের মতন মহান বিপ্লবী দের দেশ। আরও নানান দেশভক্তি মূলক কথাবার্তা বলে আমাদের লোম খাড়া করবেন। কিন্তু তারপর ??? ... তারপর শুরু হবে ২০১৮ সালের নতুন স্টাইলে স্বাধীনতা দিবস পালন। নতুন নতুন DJ গান বাজবে, নাচানাচি, হই-হুল্লোড় শুরু হবে আর তার সাথে থাকবে সূরাপান আর কষা মাংস। এটাই আমাদের দেশপ্রেম। চন্দ্রশেখর আজাদ, রাসবিহারী বসু, যতিন দাস , বিনয়-বাদল-দিনেশ, ভগত সিং, রাজগুরু, ক্ষুদিরাম, মাতঙ্গিনী হাজরা, প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদার, সরোজিনী নাইডু ইনারা কি এই স্বাধীনতার জন্য আমরন অনশন, অদম্য লড়াই করে প্রান দিয়েছিলেন। ওনারাসাম্যবাদ,অহিংসা, স্ব-অধিকারের জন্য লড়াই করেছিলেন দাঁতে দাঁত চেপে। সকলের সমান অধিকার পাওয়ার জন্য লড়াই করেছিলেন নিজের জীবন দান করে।কিন্তু একজনের নাম না বললেই নয়, তিনি হলেন “নেতাজী”। যিনি সিভিল সার্ভিস পরীক্ষায় ভাল নম্বর পেয়ে প্রায় নিয়োগপত্র  হাতে পেয়ে যান।  কিন্তু বিপ্লব-সচেতন দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে সেই নিয়োগ প্রত্যাখ্যান করেন, শুধুমাত্র ব্রিটিশদের গোলামি খাটবেনা বলে।কলেজ জীবন থেকেই তাঁর রাজনীতিতে হাতেখড়ি। ইংরেজদের দু চোখে সজ্য করতেন না।তাঁবেদারি তাঁর রক্তে ছিলনা।তিনি বরাবরের জন্য মনে করতেন যে আজাদি ছিনিয়ে নিতে হয়।শত্রুর চোখে চোখ রেখে লড়াই করে আজাদি হাসিল করতে হয়।তাঁর উদ্দেশ্য ছিল সাম্যবাদ, মুক্ত-স্বাধীন সমাজতন্র সমাজ গড়ে তোলা। তিনি এও মনে করতেন কংগ্রেসরা পদলোভী,এদেরনিতিতে চললে ভারতের স্বাধীনতার স্বাদ পেতে আরও অনেক বছর সময় লেগে যাবে।ওই সময় ‘অমৃতসর হত্যাকাণ্ড’ ও ১৯১৯ সালের ‘দমনমূলক রাওলাট আইন’ ভারতীয় জাতীয়তাবাদীদের বিক্ষুদ্ধ করে তুলেছিল।ভারতে ফিরে সুভাষচন্দ্র ‘স্বরাজ’  নামকসংবাদপত্রে লেখালিখি শুরু করেন এবং বঙ্গীয় প্রদেশ কংগ্রেস কমিটির প্রচার দায়িত্বে নিযুক্ত হন। তাঁর রাজনৈতিক গুরু ছিলেন উগ্র জাতীয়তাবাদের প্রবক্তা দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাশ।১৯২৪ সালে দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জন দাশ যখন কলকাতা পৌরসংস্থার মেয়র নির্বাচিতহন, তখন সুভাষচন্দ্র তাঁর অধীনে কর্মরত ছিলেন। ১৯২৫ সালে অন্যান্য জাতীয়তাবাদীদের সঙ্গে তাঁকেও বন্দী করা হয় এবং মান্দালয়ে নির্বাসিত করা হয়।ওখানে তিনি যক্ষ্মায় আক্রান্ত হয়েছিলেন। প্রায় বিশ বছরের মধ্যে সুভাষ চন্দ্র মোট ১০ বারের ও বেশি গ্রেফতার হয়েছিলেন। তাকে ভারত ও রেঙ্গুনের বিভিন্ন জায়গায় রাখা হয়েছিল। ১৯৩০ সালে তাকে ইউরোপে নির্বাসিত করা হয়।১৯৩৪ এ বর্মার (বর্তমান মায়ানমার) মান্দালয়ের জেলে বন্দি থাকা অবস্থায় সুভাষ চন্দ্র গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়েন। ব্রিটিশ সরকার তাঁকে এক শর্তে মুক্তি দিতে রাজী হন যে, ভারতের কোনো ভূখণ্ড না ছুঁয়ে তিনি যদি বিদেশে কোথাও পাড়ি দেন তবে মুক্তি পাওয়াযাবে। সুভাষ চন্দ্র ইউরোপে যাওয়া মনস্থ করেন ও ভিয়েনা পৌঁছান। দু'বছর চিকিৎসাধীন থাকার সময়ে অবসরে তিনি দুটি বই লেখার সিদ্ধান্ত নেন, তাঁর আত্মজীবনী 'Indian Pilgrim' আর 'India's struggle for freedom'। সেই সময়ে তার পাণ্ডুলিপি টাইপকরার জন্যে এক অস্ট্রিয়ান মহিলা  এমিলি শেংকেল  ১৯৩৪ সালে  তাকে সাহায্য করেন যিনি পরবর্তীকালে তার সচিবও হন। এই এমিলি শেংকেলের সঙ্গেই পরবর্তীকালে তাঁর প্রণয় ও পরিণয় । ১৯৩৭ সালে তারা ব্যাড গ্যাস্টিনে বিয়ে করেন।১৯৩৮ সালে তিনি গান্ধির বিরোধীতার মুখে ভারতীয় কংগ্রেসের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন।১৯৩৯ সালে তিনি দ্বিতীয়বারের জন্য ত্রিপুরা সেসনে কংগ্রেসের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন। গান্ধীর অনুগামীরা তার কাজে বাধা সৃষ্টি করছিলেন। গোবিন্দ বল্লভ পন্থএইসময় একটি প্রস্তাব পেশ করেন যে, "কার্যনির্বাহক পরিষদকে পুনর্গঠন করা হোক"। এভাবে সুভাষ চন্দ্র বসু  ওই  নির্বাচনে জয় লাভ করলেও গান্ধির বিরোধীতার ফলস্বরুপ তাকে বলা হয় পদত্যাগ পত্র পেশ করতে, নইলে কার্যনির্বাহি কমিটির সকল সদস্যপদত্যাগ করবে। এ কারণে তিনি নিজেই কংগ্রেস থেকে পদত্যাগ করেণ এবং অল ইন্ডিয়া ফরওয়ার্ড ব্লক গঠন করেন। ১৯৩৮ সালে তিনি জাতীয় পরিকল্পনা পরিষদের প্রস্তাবনা দেন।তিনি বিশ্বাস করতেন ভারতবর্ষের স্বাধীনতা নির্ভর করে অন্য দেশের রাজনৈতিক, সামরিক ও কুটনৈতিক সমর্থনের উপর।তাই তিনি ভারতের জন্য একটি সামরিক বাহিনী গড়ে তোলার উদ্যোগ গ্রহণ করেন।দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় তিনি গৃহবন্দি ছিলেন। তিনি বুঝতে পারলেন ব্রিটিশরা তাঁকে যুদ্ধের আগে ছাড়বে না। তাই তিনি দুইটি মামলা বাকি থাকতেই আফগানিস্তানও সোভিয়েত ইউনিয়ন হয়ে জার্মানী পালিয়ে যাবার সিদ্ধান্ত নেন। কিন্তু আফগানিস্তানের পশতুভাষা না জানা থাকায় তিনি ফরওয়ার্ড ব্লকের উত্তর-পশ্চিম সিমান্ত প্রদেশের নেতা মিয়া আকবর শাহকে তার সাথে নেন। যেহেতু তিনি পশতু ভাষা জানতেন না তাই তাঁর ভয় ছিল, আফগানিস্তানবাসীরা তাকে ব্রিটিশ চর ভাবতে পারে। তাই মিয়া আকবর শাহেরপরামর্শে তিনি অধিবাসীদের কাছে নিজেকে একজন কালা ও বোবা বলে পরিচিত করেন। সেখান থেকে সুভাষ বসু মস্কো গমন করেন একজন ইতালির ‘’’কাউন্ট অরল্যান্ডো মাজ্জোট্টা’ নামক এক নাগরিকের পরিচয়ে। মস্কো থেকে রোম হয়ে তিনি জার্মানী পৌঁছেন।তিনি বার্লিনে Free India Center গড়ে তোলেন। ভারতের স্বাধীনতার জন্য তিনি জার্মান চ্যান্সেলর এডলফ হিটলারের সাহায্য প্রার্থনা করেন। কিন্তু ভারতের স্বাধীনতার ব্যাপারে হিটলারের উদাসিনতা তার মনোবল ভেঙ্গে দেয়। ফলে ১৯৪৩ সালে সুভাষ বসুজার্মান ত্যাগ করেণ। একটি জার্মান সাবমেরিন তাকে সমুদ্রের তলদেশে একটি জাপানি সাবমেরিনে পৌঁছে দেয়, সেখান থেকে তিনি জাপান পৌঁছেন।দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ ঘোষিত হওয়ার পরেও তাঁর মতাদর্শের কোনো পরিবর্তন ঘটেনি; বরং এই যুদ্ধকে ব্রিটিশদের দুর্বলতার সুবিধা আদায়ের একটি সুযোগ হিসেবে দেখেন। জাপানিদের আর্থিক, রাজনৈতিক, কূটনৈতিক ও সামরিক সহযোগিতায় তিনি আজাদ হিন্দফৌজ পুনর্গঠন করেন এবং পরে তার নেতৃত্ব দান করেন। এই বাহিনীর সৈনিকেরা ছিলেন মূলত ভারতীয় যুদ্ধবন্দী এবং ব্রিটিশ ,মালয়, সিঙ্গাপুরসহ দক্ষিণ এশিয়ার অন্যান্য অঞ্চলে কর্মরত মজুর। এর পরে ব্রিটিশ মিত্রবাহিনীর বিরুদ্ধে ইম্ফল ও ব্রহ্মদেশে যুদ্ধপরিচালনা করেন। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর সুভাষচন্দ্রকে 'দেশনায়ক' আখ্যা দিয়ে তাসের দেশ নৃত্যনাট্যটি তাঁকে উৎসর্গ করেন।১৯৪৬ সালে একটি পত্রিকাতে খবর বেরোয় যে বোস বাবু জীবিত আছেন এবং রাশিয়াতে আছেন।১১’জানুয়ারি ১৯৬৬ সাথে লাল বাহাদুর শাস্ত্রী তাস্কিন গেছিলেন, ওখানে লাল বাহাদুর শাস্ত্রীর সাথে মিটিং হলে বোস বাবুকে দেখা যায়(কিছু কিছু গুণী জনের মতে)।আর একজনের কথা না বললেই যেন স্বাধীনতা অসম্পুর্ন থেকে যায়। তিনি হলেন অগ্নিযুগের শহীদ বিপ্লবী। দেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে তিনি ছিলেন অন্যতম প্রভাবশালী বিপ্লবী। তাঁকে শহিদ-ঈ আজম ভগৎ সিংহ নামে অভিহিত করা হয়। মাত্র তেরো বছর বয়সেভগৎ মহাত্মা গান্ধীর অসহযোগ আন্দোলনে যোগ দেন। এই সময় তিনি প্রকাশ্যে ব্রিটিশ রাজশক্তির বিরোধিতা করেন এবং তাঁর সরকারি স্কুলবই ও বিলিতি স্কুল ইউনিফর্ম পুড়িয়ে ফেলেন। চৌরিচৌরার গণ-হিংসার ঘটনায় কয়েকজন পুলিশকর্মীর মৃত্যু হলেগান্ধীজি আন্দোলন প্রত্যাহার করে নেন। এতে হতাশ হয়ে ভগৎ যুব বিপ্লবী আন্দোলনে যোগ দেন এবং সশস্ত্র বিপ্লবের পন্থায় ভারত থেকে ব্রিটিশ শাসন উৎখাত করার কথা প্রচার করতে থাকেন।তিনি একাধিক বিপ্লবী সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত হয়ে পড়েন। হিন্দুস্তানরিপাবলিকান অ্যাসোসিয়েশনের  সঙ্গে যুক্ত হয়ে মেধা, জ্ঞান ও নেতৃত্বদানের ক্ষমতায় তিনি অচিরেই এই সংগঠনে নেতায় পরিণত হন এবং সংগঠনটিতে ব্যাপক পরিবর্তন এনে এটিকে হিন্দুস্তান সোশ্যালিস্ট রিপাবলিকান অ্যাসোসিয়েশনে  রূপান্তরিত করেন। জেলেভারতীয় ও ব্রিটিশ বন্দীদের সমানাধিকারের দাবিতে ৬৪ দিন টানা অনশন চালিয়ে তিনি সমর্থন আদায় করেন। প্রবীণ স্বাধীনতা সংগ্রামী লালা লাজপত রায়ের হত্যার প্রতিশোধে এক ব্রিটিশ পুলিশ অফিসারকে গুলি করে হত্যা করেন ভগৎ। সাজার বিচারে তাঁরফাঁসি হয় ২৩ মার্চ ১৯৩১।সত্যিকথা বলতে ইংরেজদের পা-চাটা দালাল কংগ্রেসদের জন্য আমাদের স্বাধীনতা পেতে ১৯৪৭ সাল অবধি অপেক্ষা করতে হয়েছে।নয়ত আরও অনেক আগেই আমরা স্বাধীন হয়ে যেতাম।গান্ধীজী চাইলেই চন্দ্রশেখর আজাদ,ভগত সিং, রাজগুরু দের ফাঁসীরআদেশ আটকাতে পারতেন। কিন্তু শুধুমাত্র নিজেদের পদের লোভে চুপ করেছিলেন। আমি গান্ধীজীর বলিদান অস্বীকার করছিনা। কিন্তু কোথাও যেন মনে হয় উনি চাইলেই আমরা আরও অনেক আগে স্বাধীন হতে পারতাম। গান্ধীজী কিংবা নেহেরু কেউই চাননি যেনেতাজী দেশে ফিরে আসুক। তাই আজও নেতাজী সংক্রান্ত ফাইল সর্বসম্মুখে এলোনা। ১৯৪৭ সালের পর থেকে আজ অবধি কংগ্রেস আর ভারতীয় জনতা পার্টি আমাদের শাষক দল। কিন্তু ওই স্বাধীনতার স্বাদটা পেলাম না আজও। কোথাও যেন পায়ে শিকল লাগানো আছে। ইংরেজরা না হয় বিদেশী শাসক ছিলেন আর এরা দেশি শাসক। অবাধস্বাধীনতা বলতে কিছুই নেই। নাই আছে সাম্যবাদ, নাই আছে সমান অধিকার। ২০১৮ সালে এসেও আমাদের বর্নভেদ, জাতিভেদ প্রথা মেনে চলতে হয়। ২০১৮ সালে এসেও নারিদের সন্ধ্যের পর বেরনো নিষেধ থাকে, ২০১৮ সালে এসেও দলিতদের মরতে হয়, ২০১৮ সালে এসেও আমরা কি খাবো, কি পরব তা শাসক দল নির্বাচন করে দেয়।২০১৮ সালে এসেও আমরা জাতিভেদের জন্য মারামারি করি। ২০১৮ সালে এসেও দৈনিক লক্ষ লক্ষ মানুষ না খেতে পেয়ে রাস্তার ধারে ঘুমিয়ে থাকে, ২০১৮ সালে এসেও লক্ষ লক্ষ শিশু শ্রমিক শিক্ষার অভাবে কাজ করে, ২০১৮ সালে এসেও আমাদের সরকারকেসর্বশিক্ষা অভিযানের প্রচার করতে হয়, ২০১৮ সালে এসেও বেটি বাঁচাও বেটি পড়াও এর প্রচার করতে হচ্ছে, ২০১৮ সালে এসেও আমরা পরাধীন। এমন স্বাধীনতা মূল্যহীন। এমন স্বাধীনতা অর্থহীন। নেতাজী, বিবেকানন্দ, মাদার টেরিজা, বিনয়-বাদল-দিনেশ, ভগত সিং, রাজগুরু, ক্ষুদিরাম, মাতঙ্গিনী হাজরা, প্রীতিলতা ওয়াদ্দেদার, সরোজিনী নাইডু, বীণা দাস, ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর, আবুল কালাম আজাদ চন্দ্রশেখর আজাদ, রাসবিহারী বসু, জোতিন দাস দের মতন মহান বিপ্লবী দের আত্মবলিদান বৃথা। সবশেষে একটা খচখচানি মনে দানা বাঁধে, আমরা কি সত্যিকারে স্বাধীন হয়েছি, নাকি স্বাধীনতার বেড়াজালে বাঁধা পড়েছি? 'জয় হিন্দ'ভারতমাতা কি জয় ।।

Don’t let the ‘Heart’ suffer

0
Heart, a simple word means so much. The faintly-audible pumping of heart generates the whole world. The World Heart Federation (WHF) in collaboration with...

Justice Can Get Better

1
Yakub Memon is getting hanged- the question that still remains whether he deserves the rope around his neck. As a matter of fact we have...

Do It Yourself – Small Project for Recycle

0
Love for crafting and DIY come from my childhood. I remembered the day when our Grand mom / Mom used to or you can say...

Mother – World’s Most Sweetest Word

0
Mother - World's Sweetest WordHe didn't realize that love as powerful as your mother's for you leaves its own mark. - J. K. Rowling  A good...

The International Kolkata Book Fair 2016

0
The International Kolkata Book Fair is a winter fair in Kolkata. It is the world's largest non-trade book fair with a total footfall of over 2 million...

হাত দুই হাত বাড়ালে

0
ব্যস্ত শিয়ালদা স্টেশন, তাড়াহুড়ো করে, ৪ নম্বরে দাঁড়ানো আপ হাসনাবাদ লোকাল টা ধরলাম, বাড়ি ফিরব, রোগাশোগা চেহারার জন্যে একটু জায়গাও জুটে গেল, ট্রেন ছাড়ার...

Traveldiary Ahmedabad | Adalaj

0
Tucked away from the hustle bustle of capital city of Gujrat, lost in time yet well remembered is the city's one of the oldest...