একফালি অলিন্দ ঘরে
জন্ম নিচ্ছে সুখ।
দ্বিপ্রহর সূর্যের পশমিনায়
বসুন্ধরা আতঙ্কিত।
প্রকৃতি বাউলের হারমোনিকায়
মজছে শহরের ক্লাসঘর।
আবহমান জলসাঘরে হঠাৎ
উপস্থিত এক অশরীরী।
ক্লান্ত দিগন্ত কোলাহলের
চৌকাঠে চুপচাপ সন্ত্রস্ত।
এক সভ্যতা গড়তে গিয়ে
প্রজ্জ্বলিত এক রশ্মি মানবতা।
সমাজের দেশলাইটায় মুহুর্মুহু
এখন বারুদের গন্ধ।
এই শব্দের বাঁধনে সন্তর্পনে
কেউ ধরিয়ে দিল আগুন।
কালো বাষ্পের অণু পরমাণুতে
ঢেকে গেল কৌশিকী।
উপসংহার, শেষ অস্তিত্বের কালপুরুষে।।